জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এর সকল তথ্য

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

ইতিহাস ঐতিহ্য ও সংহতির ধারক বাহক পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সংক্ষেপে (জবি)। বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে গড়ে ওঠা একসময়ের এই পাঠশালাটি আজ দেশের অন্যতম জনপ্রিয় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর মধ্যে। বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে নতুন হলেও প্রতিষ্ঠানটি রয়েছে ১৫০ বছরের পুরনো ইতিহাস। ঐতিহাসিক এই বিশ্ববিদ্যালয়টিতে আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব নিয়মে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলেও বর্তমানে গুচ্ছ ভর্তি পদ্ধতি চালু হওয়ায় গুচ্ছ পদ্ধতির আওতাভুক্ত হয়। প্রতিবছর মাধ্যমিক পাস করা লক্ষাধিক শিক্ষার্থী গুচ্ছ পদ্ধতি পরীক্ষার আওতায় ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে থাকে।

এই ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়টি ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ  শিক্ষার্থীর তালিকা প্রকাশ করে থাকে। বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ সহ, বাংলাদেশের অনেক কবি লেখক ও গবেষক এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ছিল। তাইতো বাংলাদেশের প্রতিটি শিক্ষার্থীরই পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় এই বিশ্ববিদ্যালয়টি থাকে। তাই আজ আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদেরকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব এবং এর বিস্তারিত তথ্য ও ইতিহাস তুলে ধরব। তাই চলুন দেরি না করে আর্টিকেলটি শুরু করা যাক:

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্বনাম ছিল জগন্নাথ কলেজ। এই নামেই বিংশ শতাব্দীর অধিকাংশ সময় জুড়ে পরিচিত ছিল। ১৮৫৮ সালে ঢাকা ব্রাহ্ম স্কুল নামে এর প্রতিষ্ঠা হয়। ১৮৭২ সালে এর নাম পরিবর্তন করে জগন্নাথ স্কুল করা হয়। মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া উপজেলার বালিয়াটির জমিদার কিশোরীলাল রায় চৌধুরী তার বাবার নামে জগন্নাথ স্কুল নামকরণ করেন। ১৮৮৪ সালে এটি একটি দ্বিতীয় শ্রেণির কলেজে ও ১৯০৮ সালে প্রথম শ্রেণীর কলেজে পরিণত হয়। ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা শুরু হলে জগন্নাথ কলেজের স্নাতক কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হয়। জগন্নাথ কলেজের ডিগ্রির শিক্ষার্থী, শিক্ষক, গ্রন্থাগারের বই পুস্তক, জার্নাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থানান্তর করা হয়। পুরানো ঢাকার নারী শিক্ষায় বাধা দূর করতে ১৯৪২ সালে সহশিক্ষা চালু করা হয়। ১৯৪৮ সালে তা বন্ধ করে দেয়া হয়। পরে ১৯৪৯ সালে আবার এ কলেজে স্নাতক পাঠ্যক্রম শুরু হয়। ১৯৬৩ সালে অধ্যক্ষ সাইদুর রহমান পুনরায় কো-এডুকেশন চালু করেন। ১৯৬৮ সালে এটিকে সরকারীকরণ করা হয়, কিন্তু পরের বছরেই আবার এটি বেসরকারী মর্যাদা লাভ করে। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ জগন্নাথ কলেজে পাকিস্তানি হানাদাররা হামলা চালায়। ছাত্ররা অনেকে পালিয়ে প্রাণ রক্ষা করেন। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে জবি ক্যাম্পাসে গণহত্যা চালানো হয় । ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে জগন্নাথের কয়েকজন শিক্ষক ও শিক্ষার্থী শহীদ হন। ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করে এবং মুক্তির সংগ্রামে অংশগ্রহণ করে। জগন্নাথ কলেজে হানাদারদের ক্যাম্প করা হয়। যুদ্ধ শেষে এখানে গণকবরের সন্ধান মেলে উদ্ধার করা হয় কয়েক ট্রাক ভর্তি মানুষের কঙ্কাল। ১৯৮২ সাল থেকে শুরু হয় এলাকার প্রভাবশালীদের জগন্নাথ কলেজের হল দখলের পাঁয়তারা। ছাত্রদের সাথে এলাকাবাসীর সংঘর্ষ বাধে বারবার। প্রথমে বেদখল হয়ে যায় কুমারটুলি ছাত্রাবাস। এরপর একের পর এক বেদখল হয় ৮৪ জিএল পার্থ লেন, কুমারটুলিতে (ওয়াইজঘাট ষ্টার সিনেমা হলের পিছনে) অবস্থিত হলগুলো। ১৯৯২ সালে ১৪টি ছাত্রাবাসের মাত্র ৩টি কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণে থাকে। বাকিগুলো পুলিশ ও এলাকাবাসীরা দখল করে নেয়। ৩টি ছাত্রাবাসের দুটি (মাহমুদা স্মৃতি ভবন ও এরশাদ হল) বর্তমানে ভেঙ্গে মসজিদ ও কলা অনুষদ করা হয়েছে। ২০০৫ সালে জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ পাশের মাধ্যমে এটি পুর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয়।

ক্যাম্পাস পরিচিতি 

রাজধানী ঢাকার সদরঘাট এলাকায় অবস্থিত একটি স্বায়ত্তশাসিত সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়‌‌ যার সংক্ষিপ্ত রূপ জবি । ১৮৫৮ সালে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসাবে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করলেও ২০০৫ সালে জগন্নাথ কলেজ হতে এই প্রতিষ্ঠানটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হয়।প্রায় ১১.১১ একর জমির উপর প্রতিষ্ঠিত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪টি অনুষদ, ২৮টি বিভাগ, প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষার্থী এবং ৯৬০ জন শিক্ষক রয়েছে। এখানে সর্বমোট ভবন সংখ্যা ১০টি। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে একটি শহীদ মিনার এবং একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি নামে মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য রয়েছে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় অবস্থান ও আয়তন 

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষিপ্ত রূপ জবি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সদরঘাটে অবস্থিত। এটি একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। জগন্নাথ কলেজকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণার পর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু। বিশ্ববিদ্যালয়টির মোট আয়তন ১১.১১ একর।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মচারীর সংখ্যা

বর্তমানে  জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ১৫৯০৬,শিক্ষক সংখ্যা ৬৫৪ জন, এবং কর্মকর্তা-, কর্মচারীর সংখ্যা ৬৪৫ জন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদ ও বিভাগ

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৭ টি অনুষদের অধীনে মোট ৩৮টি বিভাগ ও ২টি ইনস্টিটিউট রয়েছে।

ইউনিট/অনুষদবিভাগ/ইনস্টিটিউট
প্রাণ ও ধরিত্রী বিজ্ঞান অনুষদ– ফার্মেসী বিভাগ
– মনোবিজ্ঞান বিভাগ
– প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগ
– জিনতত্ত্ব প্রকৌশল ও জৈবপ্রযুক্তি বিভাগ
– প্রাণিবিদ্যা বিভাগ
– অণুজীববিজ্ঞান বিভাগ
– উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ
– ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ
বিজ্ঞান অনুষদ– পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগ
– গণিত বিভাগ
– রসায়ন বিভাগ
– পরিসংখ্যান বিভাগ
– কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ
 
ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ– মার্কেটিং বিভাগ
– হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ
– ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগ
– অর্থসংস্থান বিভাগ
 
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ– রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ
– চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন বিভাগ
– নৃবিজ্ঞান বিভাগ
– সমাজ বিজ্ঞান বিভাগ
– সমাজকর্ম বিভাগ
– অর্থনীতি বিভাগ
– লোক প্রশাসন বিভাগ
– গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ
 
কলা অনুষদ– বাংলা বিভাগ
– ইংরেজি বিভাগ
– ইসলামি শিক্ষা বিভাগ
– দর্শন বিভাগ
– ইতিহাস বিভাগ
– সংগীত বিভাগ
– ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ
– নাট্যকলা বিভাগ
 
চারুকলা অনুষদ– প্রিন্টমেকিং
– ড্রইং অ্যান্ড পেইন্টিং
– ভাস্কর্য
 
আইন অনুষদ– আইন বিভাগ
– ভূমি ব্যবস্থাপনা ও আইন বিভাগ

 

ইন্সটিটিউট

  • আধুনিক ভাষা

 

  • শিক্ষা ইন্সটিটিউট (IML)

 

  • শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউট (IER)

 

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতি

গুচ্ছ ভর্তি পদ্ধতি চালু হওয়ার পর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ পদ্ধতির আওতাভুক্ত হয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হওয়ার জন্য গুচ্ছ সার্কুলার দেখে আবেদন করুন। 

 

বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিট সমূহ

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় মোট ৫ টি ইউনিট রয়েছে

১)A বিজ্ঞান ইউনিট

২)B মানবিক ইউনিট

৩)C ব্যবসায় ইউনিট

৪) সঙ্গীত ও চারুকলা বিভাগ

৫) নাট্যকলা ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগ।

 

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ইউনিট ও আসন সংখ্যা

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ৫টি ইউনিট মিলে সর্বমোট ২৭৬৫ টি আসন রয়েছে।

ইউনিটবিষয় সমূহমোট আসন সংখ্যা
১)A ইউনিট– রসায়ন৮০
– পদার্থবিজ্ঞান৮০
– গণিত৮০
– প্রাণিবিদ্যা৮০
– ভূগোল পরিবেশ৮০
– উদ্ভিদবিজ্ঞান৮০
– পরিসংখ্যান৮০
– মনোবিজ্ঞান৮০
– কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং৫০
– ফার্মেসি৪০
– অনুজীব বিজ্ঞান৪০
– ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি২৫
– প্রাণ রসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান৩০
A ইউনিটে মোট আসন সংখ্যা:৮২৫ 
 
২)B ইউনিট– বাংলা৮০
– ইতিহাস৮০
– ইংরেজি৮০
– ইসলামিক স্টাডিজ৮০
– ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি৮০
– দর্শন৮০
– আইন৮০
– অর্থনীতি৮০
– রাষ্ট্রবিজ্ঞান৮০
– সমাজবিজ্ঞান৮০
– নৃবিজ্ঞান৮০
– গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা৮০
– লোক প্রশাসন৮০
– ভূমি ব্যবস্থাপনা আইন৬০
– এডুকেশন৬০
– ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ৪০
B ইউনিটের মোট আসন সংখ্যা:১২৭০ 
 
৩)C ইউনিট– মার্কেটিং ফিন্যান্স২০০
– ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ১৬০
– মার্কেটিং এন্ড ইনফর্মেশন সিস্টেম১৬০
C ইউনিটে মোট আসন সংখ্যা:৫২০ 
 
বিশেষায়িত বিভাগসমূহ– চারুকলা৪০
– নাট্যকলা৪০
– সংগীত৪০
– ফিল্ম এন্ড টেলিভিশন৩০
মোট আসন সংখ্যা:১৫০ 

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি যোগ্যতা

মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ভর্তি পরীক্ষার জন্য আবেদন করতে পারবে। তবে এক্ষেত্রে ইউনিট অনুযায়ী যোগ্যতা দেখে নিন,

১)A ইউনিট (বিজ্ঞান শাখা): A ইউনিটে আবেদন করতে হলে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার সিজিপিএ চতুর্থ বিষয় সহ  সর্বমোট ৮ থাকতে হবে।

২)B ইউনিট (মানবিক শাখা):B ইউনিটে আবেদন করতে হলে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার সিজিপিএ চতুর্থ বিষয় সহ সর্বমোট ৭ থাকতে হবে।

৩)C ইউনিট (ব্যবসায় শাখা):C ইউনিটে আবেদন করতে হলে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার সিজিপিএ চতুর্থ বিষয় সহ সর্বমোট ৭.৫ থাকতে হবে।

নাট্যকলা সংগীত ও চারুকলা বিভাগ

মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার সিজিপিএ সর্বমোট ৬.৫০ থাকতে হবে চতুর্থ বিষয় বাদে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার মানবন্টন

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ ভর্তি পদ্ধতির অন্তর্ভুক্ত হওয়ার পর থেকে তাদের নিজস্ব মান বন্টন বাদ দেওয়া হয়েছে। যেহেতু তারা গুচ্ছের অন্তর্ভুক্ত তাই গুচ্ছের নিয়ম অনুসারে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার মানবন্টন করা হয়। যদিও তাদের পূর্বের মান বন্টন ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। তবে এক্ষেত্রে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় জিপিএ নিয়ে তাদের নিজেদের স্বতন্ত্রতা রয়েছে। গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার মোট নাম্বার ১০০ এবং জিপিএর উপর নাম্বার রয়েছে। মাধ্যমিক থেকে ১০ নাম্বার এবং উচ্চ মাধ্যমিক থেকে ১০ নাম্বার সর্বমোট ১২০ নম্বরের পরীক্ষা হয় ।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির সময় প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

১) মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার মার্কশীট।

২) শিক্ষার্থীর পাসপোর্ট সাইজের ৪ কপি ছবি

৩) গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার হলে পর্যবেক্ষক কর্তৃক স্বাক্ষরিত প্রবেশপত্র।

৪) অনলাইন থেকে প্রিন্টকৃত ভর্তি ফরম

৫) অভিভাবকের জাতীয় পরিচয় পত্র।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে  আবেদন পদ্ধতি 

১) আপনাকে প্রথমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট www.admission.jnu.ac.bd

-এ যেতে হবে।

২)ওয়েবসাইট ভিজিট করার পর কিভাবে সব ইউনিটের ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবেন তার নির্দেশিকা রয়েছে।  তাই গাইডলাইনগুলো ভালো করে পড়ুন।

৩) যেকোনো ইউনিটে ভর্তির জন্য আবেদন করতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ওয়েবসাইটে আবেদন বোতামে ক্লিক করুন।

৪)আবেদন বাটনে ক্লিক করার পর, আবেদনকারীকে এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার রোল নম্বর দিতে হবে।

৫) তারপর আপনি যে বোর্ড থেকে পাস করেছেন তার নামটি পূরণ করুন এবং ক্লিক বোতামে ক্লিক করুন।

৬)অনুগ্রহ করে উপরোক্ত তথ্যটি খুব ভালোভাবে যাচাই করুন।

এবং সবশেষে, কনফার্ম বোতামে ক্লিক করুন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি ফি প্রদানের পদ্ধতি

 মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি ফি প্রদান করতে পারবেন। 

১)প্রথমে *492# ডায়াল করুন।

২)এরপর পেমেন্ট অপশন সিলেক্ট করুন।

৩)বিল পে অপশন সিলেক্ট করুন।

৪)আপনার বিল এর আইডি নাম্বার দিন।

৫)আপনার অ্যাপ্লিকেশন আইডি দিন।

৬)আপনার মোবাইল ব্যাংকিং এর অ্যাকাউন্ট পিন নাম্বার দিন।

৭)এরপর কনফার্মেশন কোড

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রবেশপত্র ডাউনলোড ও রেজাল্টে

 জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির প্রবেশপত্র  ও রেজাল্টের জন্য  ভিজিট করুন,

https://jnu.ac.bd/

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যবৃন্দ 

 

নামকার্যকাল
১)এ. কে. এম. সিরাজুল ইসলাম খান৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ – ২৬ জুলাই ২০০৮
২)আবু হোসেন সিদ্দিক২৭ জুলাই ২০০৮ – ২৫ অক্টোবর ২০০৮
৩)আবু হোসেন সিদ্দিক২৬ অক্টোবর ২০০৮ – ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯
৪)মেসবাহউদ্দিন আহমেদ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ – ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৩
৫)মীজানুর রহমান২০ মার্চ ২০১৩ – ১৯ মার্চ ২০২১
কামালউদ্দীন আহমদ২০ মার্চ ২০২১ – ১ জুন ২০২১
৫)মো. ইমদাদুল হক২ জুন ২০২১ – বর্তমান

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল 

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ১১ টি হল রয়েছে এর মধ্যে ছাত্রদের জন্য ১০ টি  ও ছাত্রী‌দের জন্য ১ টি ।

১)বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব হল

২)ড. হাবিবুর রহমান হল

৩)বাণী ভবন হল

৪)আব্দুর রহমান হল

৫)শহীদ আনোয়ার শফিক হল

৬)সাইদুর রহমান হল

৭)রউফ মজুমদার হল

৮)শহীদ আজমল হোসেন হল

৯)বজলুর রহমান হল

১০)নজরুল ইসলাম খাঁন হল

১১)শহীদ শাহাবুদ্দিন হল।

বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরী 

২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠিতার সাথে সথেই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় লাইব্রেরী প্রতিষ্ঠিত হয়।২০১৩ সালে বর্তমান উপাচার্য দায়িত্ব নেওয়ার তার বলিষ্ঠ পদক্ষেপের পরিপ্রেক্ষিতে একটি যুগোপযোগী আধুনিক লাইব্রেরী হিসেবে পথ চলতে শুরু করে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরী প্রতিদিন সকাল ৮ থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ৯ টি। শাখার মাধ্যমে সেবা প্রদান করা হচ্ছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরীতে মোট বইয়ের সংখ্যা -৩০৩১০ এবং জার্নালের সংখ্যা ৭৬০ টি। লাইব্রেরীর সেবা সমূহ,

১) ই- লাইব্রেরী সেবা

২) ই-জার্নাল সেবা

৩) প্রিজার্ভ পত্রিকা সেবা

৪) রেফারেন্স সেবা

৫) মুক্তিযুদ্ধ কর্নার

৬) ক্লিয়ারেন্স সেবা

৭) রিডিং সার্ভিস

৮) শিক্ষকদের বই লেনদেন সেবা

৯) ক্যাটালগ সার্ভিং সেবা

১০) ডিসকভারি সেবা

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবন সমূহ

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১১টি ভবন রয়েছে এগুলো হল,

১) প্রশাসনিক ভবন

২) বিজ্ঞান ভবন

৩) একাডেমিক ভবন

৪) কলা ভবন

৫) সামাজিক বিজ্ঞান ভবন-১

৬) সামাজিক বিজ্ঞান ভবন-২

৭) ইউটিলিটি ভবন

৮) অবকাশ ভবন

৯) ডরমেটরি ভবন

১০) ভাষা শহীদ রফিক ভবন

১১) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগঠন

  • বাংলাদেশ ছাত্রলীগ
  • বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল
  • বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন
  • সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট
  • বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির
  • বাংলাদেশ ছাত্র মজলিশ
  • উদীচী
  • বিএনসিসি
  • জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাব 
  • জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার্স ইউনিটি 
  • জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি 
  • জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদ – জবিচস
  • জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র
  • বাঁধন
  • জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আবৃত্তি সংসদ
  • জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটি (জেএনইউডিএস)
  • কনজ্যুমার ইউথ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঠ

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছেই ধুপখোলায় অবস্থিত। খেলার মাঠের পাশেই প্রতিষ্ঠা করা হবে শরীরচর্চা কেন্দ্র ।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা কেন্দ্র

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী শিক্ষক ও কর্মকর্তা কর্মচারীদের জন্য রয়েছে স একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্র। এখানে রোগ নির্ণয়ে সহায়ক অত্যাধুনিক এক্স-রে মেশিন, ই.সি.জি. মেশিন,আলট্রাস্নোগ্রাম,  এবং আধুনিক স্বয়ংপূর্ণ একটি প্যাথলজিক্যাল ল্যাব আছে। চিকিৎসা কেন্দ্রটি নতুন ভবনের নিচতলায় অবস্থিত। জরুরি অবস্থার জন্য  বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি আধুনিক আ্যামবুলেন্স ও রয়েছে। চিকিৎসা কেন্দ্রে শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে চিকিৎসা প্রদান করা হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন ব্যবস্থা

২০০৫ সালের ২০ অক্টোবরে বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরুর পরে বিলুপ্ত জগন্নাথ কলেজ থেকে প্রাপ্ত ২ টি মাইক্রোবাস ও ৪ টি মিনি বাস নিয়ে অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুলের যাত্রা শুরু হয়। তবে বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুলে মোট ৩১ টি যানবাহন আছে যার মধ্যে তিনটি জীপ ,১টি কার, ৭টি মাইক্রোবাস ,৪ টি মিনিবাস ,১৫ টি বাস এবং ১ টি এম্বুলেন্স রয়েছে।

১) বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের যাত্রা সুবিধার্থে সকালে ১টি এবং দুপুরের ২টি ট্রিপের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

২) ছাত্র-ছাত্রীদের পরিবহন সুবিধা দেয়ার জন্য বিআরটিসি ১২ টি দোতলা বাস এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ১ তলা ৪টি বাস জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিভিন্ন রুটে চলাচল করছে।

৩) এছাড়াও ছাত্রছাত্রীদের যাতায়াতের জন্য অধিকতর সুবিধা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বর্তমানে ঢাকার বাইরে কয়েকটি জেলাতে পরিবহন সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। যেমন, জবি-নরসিংদী, জবি-মাওয়া ঘাট, জবি- মেঘনাঘাট, জবি -নবীনগর ,সাভার।

৪) শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের যাতায়াতের জন্য ১১ টি রুটে নিজস্ব বাস এবং বিআরটিসি ২টি ভাড়া কৃত বাস চলাচল করছে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন শিক্ষার্থী বিভিন্ন সময় বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কিছু পদে অধ্যায়নরত ছিলেন। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু শিক্ষার্থী হলো,

১)তাজউদ্দীন আহমেদ, বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী

২)রফিকউদ্দিন আহমদ, ভাষা শহীদ

৩)ব্রজেন দাস, ইংলিশ চ্যানেল পাঁড়ি দেয়া প্রথম ভারতীয় সাঁতারু

৪)মানকুমার বসু ঠাকুর, ব্রিটিশবিরোধী নৌ বিদ্রোহের শহীদ

৫)শওকত আলী (রাজনীতিবিদ), ভাষা আন্দোলনের নেতা

৬)ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়, ভারতীয় অভিনয়শিল্পী

৭)সৈয়দ শামসুল হক, সাহিত্যিক

৮)প্রেমেন্দ্র মিত্র, বাঙালি কবি, ছোটগল্পকার, ঔপন্যাসিক এবং চিত্রপরিচালক

৯)সুফি মোতাহার হোসেন, কবি

১০)দীনেশচন্দ্র সেন, মৈয়মনসিংহ গীতিকার লেখক

১১)যোগেশচন্দ্র ঘোষ, প্রখ্যাত আয়ুর্বেদ শাস্ত্র বিশারদ এবং শিক্ষাবিদ

১২)মতিউর রহমান মল্লিক কবি, লেখক।

১৩)আনিসুজ্জামান, শিক্ষাবিদ, গবেষক

১৪)আবদুল হামিদ, ক্রীড়া সংগঠক ও ক্রীড়া সাংবাদিক

১৫)ভবতোষ দত্ত, অর্থনীতিবিদ

১৬(একেএম আবদুর রউফ, চিত্রশিল্পী, মুক্তিযোদ্ধা

১৭)এটিএম শামসুজ্জামান, অভিনেতা

১৮)ইমদাদুল হক মিলন, লেখক, সম্পাদক 

১৯)এম হামিদুল্লাহ খান, বীর প্রতীক

২০)মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, বীর বিক্রম

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় পরিচিতি

 

নামপদবীমোবাইল নম্বর
জনাব মোহাম্মদ জাহিদ আলমডেপুটি রেজিস্ট্রার৯৫৮০৩৮৮
০১৭১৪১০৭৬৭৬
Zahid_199@yahoo.com
জনাব জিয়াদুর রহমানডেপুটি রেজিস্ট্রার৯৫৭৩৮৭৯
০১৬৭৬৩৪৩৫০১
Ziadur74@gmail.com
জনাব আবদুল হালিমউপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক৯৫৩৪২০৬
০১৮১৮০১৩৮২৬
abdulhalimjnubd@gmail.com
জনাব মোহাম্মদ মশিরুল ইসলামডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৭১৬৫৮৬৯১২
Moshirul78@yahoo.com
জনাব মোহাম্মদ ফখরুজ্জামানডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৯১২৩৩০২১৩
Fzaman2009@yahoo.com
জনাব এ. টি. এম. শফিকুর রহমানডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৬৭৭০৬৯৬২৫
Shafiqurahman55@yaho.com
জনাব মোসাঃ আশরা-উন-আকতার তুহিনডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৬৭৪০৯২১৮৩
tuhin-299@yahoo.com
জনাব মোঃ আল হেলাল উদ্দিনডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৬৮১০৯৫৫৩২
alhelal@registraroffice.jnu.ac.bd
জনাব সাহানা আক্তারডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৫৩৪৫৮৮৫৮৮
alvididar@yahoo.com
জনাব আঃ আজিজডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৯১২১৭৭৫৫২
জনাব মোঃ রিফাত আলী খানডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৯১১৫৭১৭০২
এডভোকেট রঞ্জন কুমার দাসডেপুটি রেজিস্ট্রার (আইন)
জনাব সাইদুর রহমানডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৭১৬৬৫৬১৬৮
জনাব মোঃ শহীদুল্যাহ্ডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৭১২৩৬৭০১৯
জনাব মোঃ জাহাঙ্গীর আলমডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৮১৮০৪০৪৪৫
জনাব মোহাম্মদ কামাল হোসেন সরকারডেপুটি রেজিস্ট্রার (এস্টেট)০১৭২০০৫২০২১
জনাব অপূর্ব কুমার সাহাডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৭২১৫২৬৬২০
জনাব মোঃ আলতাফ হোসেনডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৭১৬৬০৬০৯২
জনাব মোঃ সিরাজুল হক শরীফডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৭১৪৪৫১৫১৫
জনাব মোঃ হেদায়েত উল্লাহডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৭১১১০৯৯৬২
জনাব মোহাম্মদ ইমরান হোসেনডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৯১১১৫৫৭০৪
জনাব সাইফুল ইসলামডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৭২০৮২৯৫৪৬
জনাব কামরুল হকডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৭১১২৭৭৪৪৬
জনাব মৃদুল কান্তি রক্ষিতডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৭২৪৭৬৯৫৭২
জনাব এ. কে. এম. আব্দুল্লাহ-আল-মামুনডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৭১৭৯৬৩৫১২
জনাব মোহাম্মদ এমেল হক মোল্লাডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৮১৬০০৮২৮৪
জনাব মোঃ নূরুল হুদাডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৭১১৩৪১৫৮২
জনাব আনোয়ার হোসাইনডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৯১৭৫৬১৩৬০
জনাব আঃ সালামডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৭২৪২০২১৫৭
জনাব ইসরাত জাহানডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৭২২০৪১৮৪৮
জনাব সুমন মিয়াডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৭১৬৩০৮৯০৯
জনাব মোঃ আবু সাঈদডেপুটি রেজিস্ট্রার০১৯১১৬৭৭৩৪৫
জনাব মো. রায়হান উদ্দিন রুহানীপ্রশাসনিক কর্মকর্তা০১৭২০২১৯৭০২
জনাব বিশ্বজিৎ মল্লিকসেকশন অফিসার (গ্রেড-১)০১৭১০৫৩৯৫২৮
জনাব মোঃ আব্দুল্লহ আল মামুনসেকশন অফিসার (গ্রেড-১)০১৭১৮৬৫৩৭২২
জনাব মোঃ মিজানুর রহমানসেকশন অফিসার (গ্রেড-১)০১৮১৬০০৮২৮৪
জনাব মোঃ নূরুল হুদাসেকশন অফিসার (গ্রেড-১)০১৭১১৩৪১৫৮২
জনাব আনোয়ার হোসাইনসেকশন অফিসার (গ্রেড-১)০১৯১৭৫৬১৩৬০
জনাব আঃ সালামসেকশন অফিসার (গ্রেড-১)০১৭২৪২০২১৫৭
জনাব ইসরাত জাহানসেকশন অফিসার (গ্রেড-১)০১৭২২০৪১৮৪৮
জনাব সুমন মিয়াসেকশন অফিসার (গ্রেড-১)০১৭১৬৩০৮৯০৯
জনাব মোঃ আবু সাঈদসেকশন অফিসার (গ্রেড-১)০১৯১১৬৭৭৩৪৫

 

সবশেষে,

বাংলাদেশের প্রথম সারির কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় অন্যতম। উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করে যদি আপনি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির প্রস্তুতি নিয়ে থাকেন তাহলে আপনি এই বিশ্ববিদ্যালয়টি আপনার পছন্দের তালিকায় রাখতে পারেন। ঐতিহাসিক এই বিশ্ববিদ্যালয়টি তে পড়ালেখার পাশাপাশি যুগোপযোগী সকল ধরনের সুযোগ সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। এই আর্টিকেলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে সকল তথ্য দেয়ার চেষ্টা করেছি।আশা করি আজকের আর্টিকেলের তথ্যগুলো আপনার উপকারে আসবে।

Reference: 

https://jnu.ac.bd/portal/getdata/7004

https://www.risingbd.com/education/news/186853

https://www.jnu.ac.bd/assets/batra201703.pdf

https://www.bdselfcare.com/2021/02/blog-post_64.html

Also Read : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় 

Scroll to Top