Dreamy Media BD

সি হর্স – বাচ্চা প্রসব করা পুরুষ প্রাণী

সি হর্স

আপনি কি জানেন পুরুষ প্রাণী ও বাচ্চা প্রসব করে? হ্যাঁ সামুদ্রিক ঘোড়া বা সি হর্স , সি ড্রাগন , পাইপ ফিশ পৃথিবীতে একমাত্র পুরুষ প্রাণী যারা বাচ্চা প্রসব করে থাকে।এমনকি সি হর্সের খুব নিকট আত্মীয় সি ড্রাগনও বাচ্চা প্রসব। পাশাপাশি পাইপ ফিস পুরুষ হয়েও বাচ্চা প্রসব করতে সক্ষম। প্রাণী জগতে যেমন অদ্ভুত প্রাণীও আছে এটি অনেকেরই অজানা। আমরা সাধারণত জানি বাচ্চা প্রসব করা নারী জাতির ধর্ম। নারী প্রাণী ব্যতীত পুরুষ প্রাণী যে বাচ্চা প্রসব করতে পারে এটি আমরা ভাবতেও পারি না। তবে সত্যিই প্রাণীজগতে এমন অদ্ভুত প্রাণীর বিচরণ রয়েছে। আজ আপনাদের কে জানাবো বাচ্চা প্রসব করা এই তিন প্রানী সম্পর্কে। তাই আর দেরি না করে পুরো আর্টিকেলটি পড়া শুরু করুন-

সি হর্স:

এই প্রাণীর ইংরেজি নাম হল Seahorse । এই প্রাণীর বৈজ্ঞানিক গণের নাম Hippocampus । যা একটি গ্রিক শব্দ। গ্রিক পুরাণ অনুসারে হিপ্পোস মানে হচ্ছে ঘোড়া এবং ক্যাম্পোজ মানে হচ্ছে সমুদ্রের রাজা। আর এই প্রাণী দেখতে অনেকটা ঘোরার মত এজন্য একে সামুদ্রিক ঘোরা বা সি হর্স বলা হয়ে থাকে। সি হর্সের মুখ এবং গলা অনেকটা দেখতে ঘোরার মত এবং এর পিছনের অংশের লেজ বাঁকানো থাকে যাতে করে এরা সমুদ্রের শৈবালের সাথে নিজেকে আটকে রাখতে পারে।

সি হর্স একটি সামুদ্রিক মাছ:

সি হর্স মূলত Actinopterygii পরিবার ভুক্ত একটি মেরুদন্ডী প্রাণী। এদেরকে মাছ বলা হয় কারণ এরা মাছের মত কানকোর মাধ্যমে তাদের শ্বাসকার্য চালিয়ে থাকে। এজন্য ইচ্ছে করলে সি হর্সকে ঘোড়া মাছ বলতে পারেন, মাছের সঙ্গে তাদের মিল না থাকলেও। সি হর্সের চারটি পাখনা আছে। লম্বা লেজের পিছনের দিকে একটি পিঠের ঠিক নিচের দিকে একটি অন্য দুটি চোয়ালের দুই পাশে দুইটি। এটি সেকেন্ডে ৫০ বার পাখনা গুলো নাড়তে পারে। পাখনা থাকলেও সি হর্স অন্যান্য মাছের মত খুব দ্রুত চলাচল করতে পারে না। এরা লম্বায় ১.৫ সেন্টিমিটার থেকে ৩৫ সেন্টিমিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে।

সি হর্স অস্থি যুক্ত মাছ কিন্তু এদের দেহে কোন আঁশ নেই। এর বদলে দেহকে ঘিরে চামড়ার আবরণে ঢাকা হারের শক্ত রিং রয়েছে। প্রতিটি প্রজাতির সি হর্সে এই রিং এর সংখ্যা ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। পৃথিবীতে প্রায় ৪৭ টি প্রজাতির সি হর্স পাওয়া যায়। এরমধ্যে সবচেয়ে বড় সি হর্সের নাম হল ‘হিপোক্যাম্পাস অ্যাবডমিনালিস’এবং এরা প্রায় এক ফুটের মতো লম্বা হয়ে থাকে। সবচেয়ে ছোট প্রজাতির সি হর্সের নাম হল ‘হিপোক্যাম্পাস সতোমিয়ে’এবং এরা লম্বায় প্রায় আধ ইঞ্চি হয়ে থাকে।

প্রাকৃতিক পরিবেশে এই প্রাণী সাধারণত ১ থেকে ৫ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকে। এরা এদের পিছনে শক্ত বাঁকানো লেজের সাহায্যে সমুদ্রের আগাছা এবং শৈবলের সাথে নিজেকে আঁকড়ে রাখে এবং আশেপাশের পরিবেশের সাথে মানিয়ে নেওয়ার জন্য নিজের গায়ের রং পরিবর্তন করে থাকে। কখনো কালচে-বাদামী, কখনো ধূসর অথবা উজ্জ্বল হলদে। এরা এদের চোখ আলাদা ভাবে নাড়াতে পারে।

সি হর্সের কিছু অবাক করা তথ্য:

*এরা নানারকম শব্দ তৈরি করতে পারে। ছোটবেলায় আমরা যেমন ঠোঁট উল্টে স্কুটার বা মোটরসাইকেলের আওয়াজ করতাম, সি হর্সরা পানির তলে এরকম আওয়াজ করে । এ আওয়াজ মূলত তারা খাবার ও প্রেমের সময় করে থাকে।

* সি হর্স হলো একমাত্র মাছ যারা লেজ দিয়ে কোন কিছু আটকে ধরে রাখতে পারে।

*এই প্রজাতির প্রাণীরা গিরগিটির মত রং বদলায়।কখনো কালচে-বাদামী, কখনো ধূসর অথবা উজ্জ্বল হলদে। এরা এদের দেহের আত্মরক্ষা এবং সঙ্গীকে আকর্ষণ করার জন্যও রং বদলে থাকে।

*সি হর্সের দেহে কোন পাকস্থলী নেই। পাকস্থলী না থাকার কারণে এদের খাবার খুব দ্রুত হজম হয় এবং কোষে পৌঁছে যায়। এজন্য সি হর্সের ঘন ঘন খাবার খেতে হয়। ছোট ছোট চিংড়ি এদের খুব পছন্দের খাবার।

Sea Horse
Sea Horse

সি হর্সের জীবনেও আছে প্রেম:

সারা প্রজনন ঋতু পুরুষ সি হর্স কাটায় একটিমাত্র প্রেমিকাকে নিয়েই। এমনিতে এই প্রাণী খুব ভীতু প্রকৃতির। এরা সারাক্ষণ ভয়ে ভয়ে থাকে এই বুঝি কেউ তাদের খেয়ে ফেলল। এরা খুব ভালোভাবে সাঁতার কাটতে পারেনা ফলে দূরে গিয়ে সঙ্গী বা সঙ্গিনী খোঁজা এদের জন্য বেশ কঠিন। এ কারণে সঙ্গী বা সঙ্গিনীর কাছে বিশ্বস্ত থাকে সি হর্সেরা। প্রজনন ঋতুতে সি হর্সেরা অনেক বেশি বাচ্চা জন্ম দিতে পারে। প্রত্যেকদিন সি হর্সেরা একে অপরকে সোহাগ জানাই। এরা একে অপরকে সোহাগ জানাই, আদর করে, নাচ দেখিয়ে, রং পরিবর্তন করে। সারাদিনের জন্য আলাদা হয়ে যাওয়ার কিছুক্ষণ আগে তারা একসঙ্গে কিছু সময় ঘুরে নেয় গালে গাল লাগিয়ে।

সঙ্গমের আগে রীতিমতো প্রেম পর্ব চলে। মিলনের আগে সি হর্স দম্পতি কয়েকদিন ধরে তাদের প্রেম পর্ব চালায়।

বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন এই প্রাক সঙ্গমের পূর্বে পুরুষ এবং স্ত্রী  সি হর্স তাদের শুক্রাণু ও ডিম্বাণু সুস্পষ্ট করে নেয়। এই সময় তাদের দেহের রং ঘন ঘন পরিবর্তিত হয়ে থাকে। তারা একে অপরের লেজকে আঁকড়ে ধরে পানির মধ্যে পাশাপাশি সাঁতার কাটে। যেমন ঠিক প্রেমিক প্রেমিকা হাত ধরে সান্ধ্য ভ্রমণে বেরিয়েছে। কখনো কখনো নাচের ভঙ্গিমায় পানির নিচে একই ঘাসকে আঁকড়ে ধরে দুজন দুজনকে আদর করে, নাচের ভঙ্গিমায়। মিলনের আগে এই প্রেম পর্ব চলে প্রায় ৩০ মিনিট। মিলনের সময় পুরুষ সি হর্স তার পেটের থলি( brood pouch) এর ভিতর পানি ঢুকিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নেয়। পরিষ্কার করে নেয় কারণ তাকে গর্ভধারণ করতে হবে।

সি হর্সের মিলন সময়:

 সি হর্স পুরুষ এবং মহিলা দুজন একটি ঘাসকে আঁকড়ে ধরে নিজেদেরকে নোংরা করে। এরপর একে অপরকে পেঁচিয়ে শুরু হয় সঙ্গম বা মিলন। মিলনের সময় উভয়ের শরীরে কম্পন দেখা যায়। স্ত্রীটি তার ‘ওভিপজিটর’নালী ঢুকিয়ে দেয় পুলিশের ‘ব্রড পাউচ’নামক থলির মধ্যে। মাত্র ৫-৬ সেকেন্ডের মধ্যে স্ত্রী হর্স তার সকল ডিম্বাণু ঢেলে দেয় পুরুষ  হর্সের থলির মধ্যে। পুরুষ হর্সের থলির ভেতরে থাকে সমুদ্রের জল। পুরুষ হর্সটি এবার সেই জলের ভেতরে শুক্রাণুগুলো ছেড়ে দেয়।

শুক্রাণু সঙ্গে মিলন হয় ডিম্বানুর, তৈরি হয় ভ্রূণ। স্ত্রী সি হর্সের শরীর চিকন হতে থাকে এবং পুরুষ সি হর্সের শরীর ধীরে ধীরে মোটা হতে থাকে। এরপর স্ত্রী সি হর্স কয়েকদিন মনের সুখে ফুর্তি করবে এবং ঘুরে বেড়াবে। কিন্তু সঙ্গীকে ছেড়ে দূরে যায় না স্ত্রী সি হর্স। এছাড়া পরকিয়াতেও মাতে না সি হর্স। বরং সি হর্স অপেক্ষা করে কখন পুরুষ সঙ্গী বাচ্চা প্রসব করবে। আবার কখন প্রেমের জীবনে ফিরবে দুজন। একবার যদি মিলনে আবদ্ধ হয় তাহলে এরা কখনোই একে অন্যকে ছেড়ে যায় না।

সি হর্সের গর্ভধারণ:

প্রজাতি ভেদে ৯ থেকে ৪৫ দিন পর্যন্ত গর্ভধারণ করে পুরুষ সি হর্সরা। পুরুষ সি হর্সরা গর্ভধারণকালীন সময়ে ৩৩% বেশি অক্সিজেন নেয় এবং বেশি বেশি খাবার খায়। পুরুষ সি হর্স গর্ভধারণকালীন সময়ে প্রত্যেকদিন সকালে একবার হলেও পুরুষ সঙ্গীকে দেখতে আসে স্ত্রী সি হর্স। আদর করে এবং খাবার খুঁজে নিয়ে আসে পুরুষ সি হর্সের জন্য এবং খাবার খাইয়ে দেয়। ডিম গুলোকে থলিতে নিয়ে পুরুষ সি হর্স খুব সাবধানে চলাচল করে। কোন জলজ উদ্ভিদ কিংবা পাথরের উপরে বসে পুরুষ সি হর্স কাটিয়ে দেয় দিন এবং রাতের বেশিরভাগ সময়। যাতে করে থলির ভেতরে থাকা বাচ্চা গুলোর কোন প্রকার কষ্ট না হয়। পুরুষ সি হর্সের শরীর থেকে প্রয়োজনীয় পুষ্টি এবং অক্সিজেন নিয়ে বেড়ে উঠতে থাকে সি হর্সের বাচ্চারা। পুরুষ সি হর্সের উদর ক্রমশ বাড়তে থাকে।

 Brood pouch এ শিশু সি হর্সগুলো প্রসবের জন্য উপযোগী হয়ে গেলে, পুরুষ সি হর্স সন্তান প্রসব করে। প্রজাতি ভেদে পুরুষ সি হর্স ১০০ থেকে ১০০০ টি পর্যন্ত সন্তান প্রসব করে থাকে। সন্তানের নিরাপত্তার জন্য পুরুষ সি হর্স রাতের অন্ধকারে সন্তান প্রসব করে। তবুও প্রসব করা শিশু সি হর্স গুলোর মধ্যে মাত্র ০ থেকে ০.৫ % বাচ্চা পূর্ণ বয়স্ক হতে পারে। জলের স্রোত, উষ্ণতা, বিভিন্ন খাদক প্রাণী ইত্যাদি শিশু সি হর্সগুলো মেরে ফেলে।

বাচ্চাদের সমুদ্রের পানিতে ছেড়ে দিয়ে পুরুষটি যখন একটু হাফ ছেড়ে বাঁচবার কথা ভাবে তখন লেজ দোলাতে দোলাতে গদগদ ভঙ্গিতে এগিয়ে আসে ঘাসের ঝোপে লুকিয়ে থাকা স্ত্রী সঙ্গিনী। পুরুষটি তখন হয়তো মনে মনে বলে, আবার! কিন্তু যেহেতু সে বাধ্য স্বামী তাই কপালে দুঃখ এড়াতে আবার নতুন করে শুরু করে মিলন পর্ব। কেননা পুরুষ সঙ্গীটি জানে প্রেম বড় মধুর কভু কাছে কভু সুদূর।

সি ড্রাগন:

স্থলভাগের তুলনায় জলভাগ অর্থাৎ সাগরের জীববিচিত্র্য অনেক গুণ বেশি। সাগর রয়েছে বহু অদ্ভুত প্রজাতির প্রাণী, যাদের কথা আমরা কখনো জানিই না। এদের মধ্যে একটি প্রাণী হচ্ছে সি ড্রাগন (Sea dragon)। এই প্রাণীর শারীরিক বৈশিষ্ট্য বিজ্ঞানীদেরও অবাক করে দেয়।

এর শরীরের কিছু অংশ দেখতে অনেকটা পাতার মতো। আবার এদের মুখে আকৃতি অদ্ভুত। এই প্রাণীর শরীরে দাঁত ও পাঁজরের কোন অস্তিত্বই নেই। কেন এমন অদ্ভুত শারীরিক গঠন এই প্রাণীর তা খুঁজতে গবেষণা চালান একদল বিজ্ঞানী। নতুন গবেষণায় উঠে এসেছে জিন তত্ত্বের কথা। মূলত সামুদ্রিক ড্রাগনের জিনগত গঠনের কারণেই তারা এমন। গবেষণায় জানা গেছে এদের  DNA এর গঠন একটু ভিন্ন প্রকৃতির। এমন কিছু জিন সি ড্রাগনের শরীরে রয়েছে যা অন্য জীবের দাঁত, স্নায়ুতন্ত্র এবং এদের মুখের এমন গঠনে সাহায্য করে। সম্ভবত এই সকল জিন ক্রমশ বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে।

স্ত্রী সি ড্রাগনটি পুরুষের দেহে তার ডিম নিষিক্ত করে। তবে পুরুষ সি ড্রাগনের জনন থলি থাকে না। জনন থলির পরিবর্তে পুরুষ সি ড্রাগনের ডিম ধারণ করার জন্য নিজের লেজকে গুটিয়ে রাখে। আর এখানেই স্ত্রী ড্রাগনটি ১০০ থেকে ২০০ টি ডিম পাড়ে। চার থেকে ছয় সপ্তাহের মধ্যে ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়। প্রসব প্রক্রিয়াটি কয়েক দিন ধরে চলতে পারে।

সি ড্রাগনের জনন থলি নেই সেহেতু ডিম ও ছানায় কিন্তু পুরুষ সি ড্রাগনের শরীরের ভেতরে থাকে না। এজন্য কিছু গবেষকরা এই প্রক্রিয়াকে গর্ভধারণ বলতে অনিচ্ছা প্রকাশ করে। কিন্তু পুরুষ সি ড্রাগন লেজের মাধ্যমেই বাচ্চাদের অক্সিজেন সরবরাহ, খাদ্য এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করে থাকে। ডিম ফুটে বাচ্চা বের হওয়ার আগ পর্যন্ত যা যা করা দরকার তা সকল কিছুই করে পুরুষ সি ড্রাগন।

পাইপ ফিশ:

সি হর্সের মতোই স্ত্রী পাইপ ফিস পুরুষ পাইপ ফিশের জনন থলিতে ডিম পেড়ে থাকে। এটি মূলত থাকে তাদের মাথার কাছে। থলিতে ডিম গুলো নিষিক্ত হয় এবং দুই সপ্তাহ পর্যন্ত ডিমে তা দিয়ে থাকে পুরুষ পাইপ ফিশ। এর কিছুদিন পর বাচ্চা ফুটে বের হয়।পুরুষ পাইপ ফিস তাদের জনন থলিতে পাঁচ থেকে চল্লিশটি ছানা পর্যন্ত ধারণ করতে পারে।

পাইপ ফিসের একটি ব্যতিক্রম এবং মজার বৈশিষ্ট্য হলো এরা এদের এক এক বাচ্চার জন্য একেক ধরনের যত্ন নিয়ে থাকে। যে স্ত্রী পাইপ ফিস থেকে ডিম এসেছে তাকে যদি পুরুষ পাইপ ফিসের পছন্দ না হয় তাহলে বাচ্চাগুলো র খুব একটা যত্ন নেয় না পুরুষ পাইপ ফিস। বড়, আকর্ষণীয় স্ত্রী ডিম এবং বাচ্চার জন্য পুরুষ পাইপ ফিসটি বেশি পুষ্টি সরবরাহ করে থাকে। ছানা যদি সুস্থ সবল হয় তাহলে আর ওই ছানার প্রতি তেমন একটা খেয়াল থাকে না।

সবশেষে,

আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে সমুদ্রের তলদেশে বসবাস করা কয়েকটি বিচিত্র প্রাণীর বিচিত্র গর্ভধারণ পদ্ধতি সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করেছি। এ সকল প্রাণী কিভাবে মিলন করে ,গর্ভধারণ করে, কিভাবে নিজেদের আত্মরক্ষা করে, পানিতে কিভাবে চলাচল করে, নিজের বাচ্চাদের কিভাবে অক্সিজেন এবং খাদ্য সরবরাহ করে, কিভাবে তারা নিজেদের শরীরের রং বদলায়, কিভাবে ডিম থেকে ছানা উৎপন্ন হয় ইত্যাদি সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানানোর চেষ্টা করেছি। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে, ধন্যবাদ।

আরো পড়ুন –

 

Related Post

মৃত্যু নিয়ে উক্তি

150+মৃত্যু নিয়ে উক্তি, বাণী, ক্যাপশন 2024

মৃত্যু নিয়ে উক্তি জন্মিলে মরিতে হবে আর এটাই সত্যি। মৃত্যু হচ্ছে সবচেয়ে চিরন্তন সত্যি। পৃথিবীতে প্রতিটি প্রাণীর মৃত্যুর স্বাদ অনুভব করতে হবে। সবসময় মৃত্যুর জন্য

Read More »
খুশির স্ট্যাটাস

200+ স্টাইলিশ খুশির স্ট্যাটাস | হাসি নিয়ে ক্যাপশন

খুশির স্ট্যাটাস | হাসি নিয়ে ক্যাপশন জীবনের সুন্দর খুশির মুহূর্ত আমরা সবাই বাঁধাই করে রাখতে চাই। আর এই খুশির মুহূর্তকে ধরে রাখার সবচেয়ে সহজ উপায়

Read More »

স্টাইলিশ ভালোবাসার ছন্দ | রোমান্টিক ছন্দ | Love Status Bangla

❤❤ভালোবাসার ছন্দ | ভালোবাসার ছন্দ রোমান্টিক | ভালোবাসার ছন্দ স্ট্যাটাস❤❤ ভালোবাসা হলো এক অন্যরকম অনুভূতির নাম, যা শুধুমাত্র কাউকে ভালবাসলেই অনুভব করা যায়। আমরা বিভিন্নভাবে

Read More »
মন খারাপের স্ট্যাটাস

মন খারাপের স্ট্যাটাস, উক্তি, ছন্দ, ক্যাপশন, কিছু কথা ও লেখা

মন খারাপের স্ট্যাটাস মন খারাপ – এই কষ্টের অনুভূতি কার না হয়? সবারই কখনো না কখনো সবারই মন খারাপ হয়। জীবনের ছোটোখাটো অঘটন থেকে শুরু

Read More »

Leave a Comment

Table of Contents