Dreamy Media BD

পিরামিড: প্রাচীন সপ্তম আশ্চর্যের একটি

পিরামিড

পিরামিড )Pyramid) নামটা শুনলেই চোখে ভাসে ইট বা পাথরের তৈরি এক ধরনের ত্রিমাত্রিক প্রাচীন জ্যামিতিক নকশা যা যুগের পর যুগ সগৌরবে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে প্রতিনিধিত্ব করে চলেছে সুপ্রাচীন অতীতের। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে বিভিন্ন নকশার অনেক পিরামিড ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। পিরামিড শুধু ইট বা পাথরের তৈরি বিশাল স্থাপনাই নয় বরং পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে স্থাপিত এই পিরামিডগুলোর মাঝে কিছু কিছু বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্থাপনা হিসেবে পরিগণিত হয়েছে।

নির্মান কৌশল ও স্থাপনাশৈলীর রহস্যে ঘেরা এই পিরামিডগুলো সৌন্দর্যের মাদকতা ছড়িয়ে ঠাই করে নিয়েছে বিশ্ব দরবারে। তাই সুপ্রাচীন এসব পিরামিডের নির্মান এবং ইতিহাস নিয়ে বহু কাহিনী এবং কথা প্রচলিত আছে আমাদের সমাজে।

সুপ্রিয় পাঠক, আজকে আমরা জানবো পিরামিড সম্পর্কে নানান জানা অজানা তথ্য। জানবো পিরামিড কি, কেনোই বা এটি পৃথিবীর সপ্তম আশ্চর্যের একটি, কেনোইবা পিরামিডকে ঘিরে এতো রহস্য।

আরো পড়ুন – ইনকা সভ্যতা এক রহস্যময় সাম্রাজ্য

পিরামিড কি

পিরামিড মূলত এক ধরনের ত্রিমাত্রিক জ্যামিতিক নকশা। ত্রিমাত্রিক এই নকশার ভূমি হয় একটি বহুভুজাকৃতির ক্ষেত্র। এই ক্ষেত্রের প্রতিটি বাহু থেকে ত্রিভুজাকার ক্ষেত্র ওপরের দিকে একটি বিন্দুতে মিলিত হয়, যাকে শীর্ষবিন্দু বলে। এর ফলে যে ত্রিমাত্রিক অবয়ব তৈরি হয়, তাকেই বলা হয় পিরামিড। এক কথায়, বহু বড় বড় পাথরের টুকরো বা ইটের ব্লক একের পর এক সাজিয়ে তৈরিকৃত ত্রিভূজাকৃতির স্থাপনাই হলো পিরামিড। পৃথিবীর ইতিহাসে হাজার বছর ধরে মানবসভ্যতার অন্যতম এক রহস্যময় নিদর্শন হলো পিরামিড।

যারা সর্বপ্রথম পিরামিড স্থাপন করেছিলো

ধারনা করা হয়, মেসোপটেমিয়ার অধিবাসীরা সর্বপ্রথম পিরামিড আকৃতির স্থাপনা তৈরি করেছিল। তাদের এই স্থাপনাগুলোকে “জিগুরাত” নামে ডাকা হত। নির্মানের পর এই পিরামিডগুলোকে উজ্জল সোনালি বা তামাটে রঙ করা হতো। এ ধরনের পিরামিড রোদে শুকানো কাদামাটির ইট দিয়ে তৈরী করার ফলে এদের স্থায়ীত্ব হতো কম। বর্তমানে এদের খুব সামান্যই টিকে আছে।

মিশরের পিরামিড

পিরামিড নাম শুনলেই মিশরের কথা সবার আগে মাথায় আসে। অন্যদিকে মিশর নামটা শুনলেই চোখে ভাসে পিরামিডের ছবি। ফেরআউন ও নীলনদের দেশ মিশর হলেও পৃথিবীর সবচেয়ে বিখ্যাত পিরামিডগুলোই মিশরে অবস্থিত। তাই মিশরকে বলা হয় “পিরামিডের দেশ”। আপনি যদি ভ্রমণপিয়াসী হয়ে থাকেন এবং পৃথিবীর রহস্যে ঘেরা প্রাচীন স্থাপনায় মুগ্ধ হতে চান, তাহলে আপনার ভ্রমণ তালিকায় যোগ করতে পারেন মিশরের পিরামিড।

কেনো এবং কিভাবে এই পিরামিড তৈরির কথা মাথায় এলো মিশরীয়দের?

মিশরের পিরামিডের ইতিহাস প্রায় ৫০০০ বছরেরও বেশি পুরনো। তাই মিশরীয়দের ভাষায় পিরামিডের সংজ্ঞা আবার একটু ভিন্ন। তাদের চোখে, পিরামিড হচ্ছে মৃত্যুর পর মৃতদেহকে মমি করে তা সংরক্ষণ করার জন্য মকবরা আকারের জায়গা।
মিশরীয়দের রাজাকে ফ্যারাও বলা হয়। প্রাচীনকালে মিশরবাসীরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতো যে মৃত্যুর পরও তাদের আত্মা বেঁচে থাকে। মৃত্যুর পরও মৃতদেহে আত্মা ফিরে আসার মাধ্যমে তারা মৃত্যু পরবর্তী জীবনে নানা বিলাসিতা উপভোগ করতে পারে। মৃতদেহ কবর দিলে তা পচে যাবে বা আগুনে পুড়িয়ে দিলে তা নিঃশেষ হয়ে যাবে ।

আর যেহেতু আত্মার ফিরে আসা নির্ভর করছে মৃতদেহের টিকে থাকার উপর তাই আত্মার ফিরে আসা নিশ্চিত করতে তারা মৃতদেহ সংরক্ষনের উপায় বের করলো। মৃতদেহকে পচনের হাত থেকে রক্ষা করতে মৃতদেহ সংরক্ষন করে তা মমি করা হতো। বংশীয় মর্যাদার উপর কাকে মমি করা হবে আর কাকে করা হবে না তা নির্ভর করতো। সাধারনত ফ্যারাও বা ফ্যারাও বংশীয় কেউ মারা গেলে তাকে মমি করা হতো। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নির্বাচিত রাজা নিজের মৃত্যুর আগেই নিজের সমাধিস্থল ধুমধাম করে বানিয়ে রেখে যেতো। তারা ভাবতো, সমাধিক্ষেত্র আসলে মৃতের আত্মার ঘর। তাই যার যার শখ এবং সাধ্য অনুযায়ী বড় বা ছোট সমাধিক্ষেত্র বানানো হতো। তাদের বানানো এই সমাধিক্ষেত্রগুলোই পিরামিড নামে পরিচিত।

মমি

মিশরীয়দের মৃতদেহকে মমি করার কৌশল ছিলো বেশ চমকপ্রদ। দেহের ভেতরের সমস্ত অঙ্গ বাইরে বের করে তাতে মশলা মাখাতো তারা। দেহের ভেতরে রাখা হতো শুধু হৃদপিন্ড। তারা বিশ্বাস করতো, হৃদপিন্ডের মাধ্যমেই আত্মা ফিরে আসবে। মৃতদেহের বাইরের অংশেও মশলা মাখানোর পর পুরো দেহকে শক্ত করে ব্যান্ডেজ দিয়ে বেঁধে ফেলা হতো। এরপর আবার লাইলনের দড়ি দিয়ে পুরো মৃতদেহকে মুড়িয়ে মমি বানানোর প্রক্রিয়া শেষ করা হতো।

মজার ব্যাপার হচ্ছে, যেহেতু তাদের বিশ্বাস অনুযায়ী এরপর আত্মা ফিরে আসার পালা তাই তারা মমির সাথে মৃতদেহের নিত্য ব্যবহার্য জিনিসপত্র, খাবার দাবার দিয়ে দিতো। সমাধি স্তম্ভের দায়িত্ব থাকতো একজন প্রধানের উপর। তার প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে, মমিকে পাহাড়া দেওয়া এবং দস্যুর হাত থেকে মমির ব্যবহার্য জিনিস রক্ষা করা। উচ্চ বংশীয় মমিদের সাথে মূল্যবান ধন রত্নও দেওয়া হতো। এছাড়াও মৃত ব্যক্তির রেখে যাওয়া সম্পদের পরিমান অনু্যায়ী মৃতদেহের সাথে দেওয়া নিত্য ব্যবহার্য জিনিসপত্র এবং খাবার দাবারের পরিমান এবং মান বাড়তো কমতো।

Khufu Pyramid
খুফু পিরামিড

মিশরের সবচেয়ে বড় পিরামিড, খুফু পিরামিড

২০০৮ সাল পর্যন্ত মিসরে ছোট-বড় সব মিলিয়ে প্রায় ১৩৮টি পিরামিডের সন্ধান পাওয়া গেছে। এই পিরামিডগুলোর বেশির ভাগই অবস্থিত মিসরের রাজধানী অর্থাৎ কায়রোর কাছে। এই গুলোর মধ্যে সবচেয়ে প্রাচীন, আয়তন এবং আকারে সবচেয়ে বড় পিরামিডটি গিজা শহরে অবস্থিত, যা মূলত খুফু’র পিরামিড নামে অধিক পরিচিত। এটি প্রায় পাঁচ হাজার বছরের চেয়ে বেশি পুরনো।

খুফু’র পিরামিডের গড় উচ্চতা প্রায় ৪৮১ ফুট এবং এটি ৭৫৫ বর্গফুট জমির ওপর স্থাপিত। এটি তৈরি করতে এক লাখ শ্রমিকের প্রায় ২০ বছর সময় লেগেছিল। বিশাল আকৃতির পাথরখণ্ড একের পর এক সাজিয়ে এই পিরামিডটি তৈরি করা হয়েছিলো। দূর দূরান্তের পাহাড় থেকে সংগ্রহ করা একেকটি পাথরখণ্ডের ওজন ছিল প্রায় ৬০ টন, আর দৈর্ঘ্য ছিল ৩০ থেকে ৪০ ফুট। ধারণা করা হয়, প্রায় ৩.২ মিলিয়ন পাথর লেগেছিলো এই বিশালাকার স্থাপনা তৈরি করতে।

খুফুর পিরামিডের ওজন প্রায় ৫৭ লাখ ৫০ হাজার টন। যেখানে বর্তমান সময়ের সবচেয়ে উঁচু ভবন, দুবাইয়ের বুর্জ খলিফার ওজন মাত্র ৫ লাখ টন। বলা হয়, ফ্যারাও খুফু মারা যাবার আগে, তার বাবা ফ্যারাও খাফর এর পিরামিডের পাশে তার নিজের জন্য পিরামিড তৈরি করতে বলে গিয়েছিলেন। তার নির্দেশেই তার মৃত্যুর পরে এই পিরামিডটি নির্মান করা হয়েছিলো।
১৮৮৯ সালে আইফেল টাওয়ার নির্মাণের আগে পর্যন্ত ৪,৪০০ বছর ধরে এটিই ছিলো পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু স্থাপত্য কর্ম। ধারনা করা হয়, স্থপতি, চিকিৎসক, জ্যোতির্বিদ এবং তৎকালীন ধর্মগুরু ইমহোটেপ এই পিরামিড ও পিরামিডসংলগ্ন চত্বরের নকশা প্রস্তুত করেছিলেন। পিরামিডের ভেতরে তার মূর্তি ও মমি পাওয়া যায়।

পিরামিড রহস্য

মিশরের পিরামিডের রহস্য ও ইতিহাস এখনো আধুনিক বিশ্বকে বিস্ময় করে তোলে। প্রত্নত্বত্তবিদরা এতো বছর গবেষনা করেও এই রহস্য উদ্ঘাটন করতে পারেনি। ৫০০০ বছর আগে, যখন সভ্যতার কোনো ছোঁয়া ছিলো না, প্রযুক্তির কোনো লেশ ছিলো না, তখন কিভাবে শুধুমাত্র জনশক্তি কাজে লাগিয়ে এতো বড় বড় স্থাপনা তৈরি সম্ভব?

আগেই বলেছি, খুফু পিরামিডের একেকটা পাথরের টুকরোর ওজনই ছিল প্রায় ৬০ টন, সেখানে মাটি থেকে ৪৮১ ফুট উপরে কিভাবে কোনো প্রযুক্তি ছাড়া এতোগুলো ভারী এবং বড় পাথর তুলে সেগুলো সারিবদ্ধভাবে সাজিয়ে পিরামিড তৈরি সম্ভব হয়েছিলো? বিস্ময় না? আবার এই পিরামিড তৈরি করার জন্য বড় বড় পাথরগুলিকে অন্য কোন জায়গা থেকে কিভাবে আনা হয়েছিলো তা সম্পর্কেও আজ আমরা অন্ধকারে। আধুনিক কোনো যন্ত্র বা ক্রেন তো দূরের কথা, সাধারন কোনো লিভারের অস্তিত্বও খুঁজে পাওয়া যায়নি যে যুগের। আজও এ নিয়ে ভেবে বিজ্ঞানীদের কপালে ভাজ পড়ে যায়।

শুধুই কি তাই? এতো অত্যাধুনিক সব হাতিয়ার, ক্রেন, প্রযুক্তি দিয়ে নির্মিত নির্মানও যেখানে ভূমিকম্পের মতো দূর্যোগের কাছে অসহায়, সেখানে কত শত দূর্যোগ মোকাবিলা করে সগৌরবে দাঁড়িয়ে আছে এই প্রাচীন পিরামিডগুলো। এমনকি চুলচেরা বিশ্লেষন করে দেখা গেছে, পাথর গুলো এতোটাই নিখুঁতভাবে নির্দিষ্ট মাপে কেটে বসানো যে, এদের দুটির মাঝে এক চুলও ফাঁক নেই। কিভাবে সম্ভব?

কখনো পিরামিড ভ্রমণে গেলে হয়তো দেখে থাকবেন, রাতের অন্ধকারে খুফু পিরামিড সহ তার পাশের তিনটি পিরামিডের চূড়ায় তিনটি তারা জ্বলতে দেখা যায়। আপনি যে এঙ্গেল থেকেই দেখেন না কেনো তারা মন্ডলটিকে একটি তারা মনে হয়। এতোটাই নিখুঁত ভাবে একই সমান্তরালে বসানো এই তারা গুলো যে বিশেষজ্ঞদের একাংশ মনে করেন, আমাদের আগে পৃথিবীতে এলিয়েনরা বাস করতো। এসব তাদেরই কারসাজি। আরেকদল বিশেষজ্ঞ মনে করেন, পিরামিড এবং এই তারামন্ডল হচ্ছে অন্যগ্রহের বাসিন্দাদের সাথে পৃথিবীবাসীদের কম্যুনিকেশন টাওয়ার।

পৃথিবীর অন্যান্য পিরামিডসমূহ

মিশর ছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রয়েছে আকর্ষনীয় কিছু পিরামিড। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে-

মেক্সিকোর সূর্য পিরামিড
মেক্সিকোর সূর্য পিরামিড

মেক্সিকোর সূর্য পিরামিড

মেক্সিকোর টিওটিহুয়াকানের সবচেয়ে বড় স্থাপনা সূর্য পিরামিড। একই সাথে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম পিরামিড এটি। গবেষকরা বিশ্বাস করেন যে, এই পিরামিডটি সম্ভবত কোনো দেবতাকে সম্মান প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে নির্মাণ করা হয়েছে। প্রত্নতাত্ত্বিকদের গবেষনা অনুযায়ী,  এই এলাকার বাসিন্দারা মূলত মধ্য আমেরিকান আদিবাসী সভ্যতার প্রতিনিধি। পরবর্তীতে, মেক্সিকোর এই জায়গাটিতে প্রায় ১ হাজার বছর আগে অ্যাজটেক সভ্যতার এবং ৫০০ বছর আগে মায়া সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া গেছে।

বৃহদিশ্বর মন্দির, তামিলনাড়ু, ভারত

পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের তামিলনাড়ুতে অবস্থিত বৃহদিশ্বর মন্দির হচ্ছে পিরামিডগুলোর মধ্যে আরেক সৌন্দর্যের লীলাভূমি। এটি চোলদের শাসক রাজাদের আমলে নির্মিত হয়েছিলো। মূলত হিন্দুদের দেবতা শিবের সম্মানে এই মন্দির নির্মিত হয়। চোল রাজবংশের শ্রেষ্ঠ স্থাপনা হিসেবে বিবেচিত এই মন্দিরটি কাবেরী নদীর দক্ষিণ দিকে অবস্থিত। তামিল ভাষায় ‘থানজাই পেরিয়া কোভিল’ নামেও পরিচিত মন্দিরটির অদ্ভুদ দিক হচ্ছে, দুপুর বেলায় এর চূড়ায় ছায়ার পরিবর্তন হয় না। চোলদের দেয়ালচিত্র এবং শিব ঠাকুরের মুখমন্ডলের আদলে নির্মিত হয়েছিল এটি যার কাঠামো গ্রানাইট পাথর দিয়ে তৈরি। কখনো দক্ষিণ ভারত গেলে প্রাচীন এবং অন্যতম জনপ্রিয় এই পর্যটন কেন্দ্রটি ঘুরে আসতে ভুলবেন না যেন।

রোমের সেস্টিয়াস পিরামিড

কথিত আছে, ১৮ থেকে ১২ খ্রিস্টাব্দ পূর্বে সে সময়ের এক ধনী ম্যাজিস্ট্রেট তার সমাধি হিসাবে এই সেস্টিয়াস পিরামিডটি তৈরি করিয়েছিলেন। উনার নাম ছিলো, গাইয়াস সেস্টিয়াস। উনার নামেই নামকরন করা হয়েছে এটির। উত্তর-পশ্চিমে সাদা মার্বেল দিয়ে অলংকৃত এই পিরামিডটি নানান রকম রোমান দেওয়ালচিত্রে সাজানো হয়েছে। এর প্রধান এবং মূল আকর্ষন হচ্ছে, প্রোটেস্ট্যান্ট কবরস্থানের কাছে অরেলিয়ান দেয়াল। এই স্থাপনাটিকে ঘিরে গড়ে ওঠা এই পর্যটন কেন্দ্রটি ঘুরে আসতে হলে আপনাকে আগে থেকেই স্লট বুকিং দিয়ে রাখতে হবে।

পরিশিষ্ট

এতো বছর পরেও পিরামিড নিয়ে মানুষের মনে কৌতুহলের শেষ নেই। পিরামিড মানেই সুউচ্চ মোটা প্রাচীরের তৈরি ত্রিকোণাকার সৌধ, যার ভেতর এবং বাহির একই সাথে নানা রহস্যে ঘেরা। মমি থেকে শুরু করে পিরামিডের নির্মানশৈলী সবই যেন অবাক বিস্ময় ছড়াচ্ছে যুগের পর যুগ, শতাব্দীর পর শতাব্দী। মানুষের মধ্যে এই রহস্য উদ্ঘাটনের প্রচেষ্টা কম নেই বরং দিন দিন বেড়েই চলেছে। কিন্তু আদৌ কি এই রহস্য উদঘাটন সম্ভব?

Related Post

মৃত্যু নিয়ে উক্তি

150+মৃত্যু নিয়ে উক্তি, বাণী, ক্যাপশন 2024

মৃত্যু নিয়ে উক্তি জন্মিলে মরিতে হবে আর এটাই সত্যি। মৃত্যু হচ্ছে সবচেয়ে চিরন্তন সত্যি। পৃথিবীতে প্রতিটি প্রাণীর মৃত্যুর স্বাদ অনুভব করতে হবে। সবসময় মৃত্যুর জন্য

Read More »
খুশির স্ট্যাটাস

200+ স্টাইলিশ খুশির স্ট্যাটাস | হাসি নিয়ে ক্যাপশন

খুশির স্ট্যাটাস | হাসি নিয়ে ক্যাপশন জীবনের সুন্দর খুশির মুহূর্ত আমরা সবাই বাঁধাই করে রাখতে চাই। আর এই খুশির মুহূর্তকে ধরে রাখার সবচেয়ে সহজ উপায়

Read More »

স্টাইলিশ ভালোবাসার ছন্দ | রোমান্টিক ছন্দ | Love Status Bangla

❤❤ভালোবাসার ছন্দ | ভালোবাসার ছন্দ রোমান্টিক | ভালোবাসার ছন্দ স্ট্যাটাস❤❤ ভালোবাসা হলো এক অন্যরকম অনুভূতির নাম, যা শুধুমাত্র কাউকে ভালবাসলেই অনুভব করা যায়। আমরা বিভিন্নভাবে

Read More »
মন খারাপের স্ট্যাটাস

মন খারাপের স্ট্যাটাস, উক্তি, ছন্দ, ক্যাপশন, কিছু কথা ও লেখা

মন খারাপের স্ট্যাটাস মন খারাপ – এই কষ্টের অনুভূতি কার না হয়? সবারই কখনো না কখনো সবারই মন খারাপ হয়। জীবনের ছোটোখাটো অঘটন থেকে শুরু

Read More »

Leave a Comment

Table of Contents